কক্সবাজার পৌরসভার ৫নং ওয়ার্ডের বর্তমান কাউন্সিলর এবং কাউন্সিলর প্রার্থী সাহাব উদ্দীন সিকদার বলেন, নির্বাচন প্রশ্নবিদ্ধ করতে এবং আমার বিজয় সুনিশ্চিত দেখে আমার প্রতিদ্বন্ধী চার প্রার্থীরা মিলেই ষড়যন্ত্র শুরু করছে৷
ভোটের দুইদিন আগে এমন মুহুর্তে প্রশাসনকে মিথ্যা তথ্য দিয়ে আমাকে হয়রানি এবং আমার কর্মীদের অহেতুক গ্রেফতার করা শুরু করেছে৷ শুক্রবার সন্ধ্যায় আলির জাহাল সংবাদ সম্মেলন করে তিনি সাংবাদিকদের এসব কথা জানান৷
কাউন্সিলর সাহাব উদ্দীন সিকদার বলেন, নির্বাচন কমিশনসহ সংশ্লিষ্ট প্রশাসনের অবাধ, নিরপেক্ষ ও সুষ্ঠু ভোট হবে এ প্রতিশ্রুতিকে বিশ্বাস করে টেবিল ল্যাম্প মার্কা নিয়ে আবারো কাউন্সিলর নির্বাচন করতেছি৷ এমন সময়ে আমার সমর্থন এবং শতভাগ বিজয় নিশ্চিত দেখে প্রতিদ্বন্দ্বী চার প্রার্থীরা মিলেই নির্বাচন প্রশ্নবিদ্ধ করতে ষড়যন্ত্র শুরু করছে৷ এমনকি তারা আমার বিরুদ্ধে এবং কর্মীদের হয়রানি করতে মিথ্যা তথ্য দিয়ে নানান অভিযোগ দিচ্ছে প্রশাসনকে৷ যেগুলো সম্পূর্ণ মিথ্যা এবং ভিত্তিহীন৷
তিনি বলেন, হঠাৎ আজকে আমার নির্বাচনী মোটর সাইকেলসহ একজন কর্মীকে অহেতুক ডিবি এবং থানা পুলিশ গ্রেফতার করে নিয়ে গেছে৷ অথচ কোন অভিযোগ সেই কর্মীর বিরুদ্ধে নেই৷
আমি নিশ্চিত ভোটারগণ আমাকে নির্বাচিত করতে অধীর আগ্রহ নিয়ে বসে আসে। প্রতিপক্ষরা আমার নিশ্চিত বিজয় টের পেয়ে ষড়যন্ত্রের পথ বেছে নিয়েছে বলে জানান সাহাব উদ্দীন সিকদার৷
তিনি প্রশাসনের কাছে আকুল আবেদন করে বলেন, কারো একক কথায় বিভ্রান্ত না হয়ে জনমত ও আমি প্রার্থী হিসেবে আমার সাথে আলাপ আলোচনার মাধ্যমে সিদ্ধান্ত নিন। তাহলে নির্বাচন প্রক্রিয়াকে সাদরে বরণ করবে সাধারণ ভোটাররা৷
কাউন্সিলর বলেন, নির্বাচনের আর মাত্র ২দিন বাকি। এমন সময়ে যদি এইভাবে অহেতুক হয়রানি এবং প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী কর্তৃক হুমকি দেয়া হয় তাহলে নির্বাচনে আমার বিজয় নিয়ে আশঙ্কা হচ্ছে৷
সংবাদ সম্মেলনে মশিউর রহমান জুয়েল, আতাউর রহমান আতিক, মো: আলম সাইফুল ইসলাম নবাব, জাবেদ ইকবাল, মোহাম্মদ ইউসুফ, খুরশেদ আলম, গিয়াস উদ্দীন, মো: ইসহাক,শামশুল হুদা, মাহফুজুল করিম, মোহাম্মদ উল্লাহ, মোহাম্মদ জহিরুল ইসলাম মার্শাল প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন৷