দমকা হাওয়া সেই সঙ্গে গুঁড়িগুঁড়ি বৃষ্টি। শুক্রবার (১৩ সেপ্টেম্বর) দিনভর রাজধানীর আবহাওয়া ঠিক এমনই। যদিও শনিবারের সকালটা শুরু হয় ভারী বর্ষণ দিয়ে। এক পর্যায়ে বৃষ্টির পরিমাণ কমে আসলেও থেমে যায়নি পুরোপুরি।

নিম্নচাপের প্রভাবে শুরু হওয়া বৃষ্টিতে কাজের প্রয়োজনে ঘরের বাইরে বের হয়ে অনেকটা সংকটে পড়তে হয় মানুষজনকে। যদিও সাময়িক সেই ভোগান্তির থেকে গত কয়েকদিনের ভ্যাপসা গরম থেকে মুক্তির স্বস্তিই ছিল বেশি।

 

হঠাৎ এমন বৃষ্টির জন্য গভীর নিম্নচাপকে দায়ী করছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। গভীর স্থল নিম্নচাপ আকারে নিম্নচাপটির অবস্থান যশোর অঞ্চলে হলেও এটি ক্রমশ ভারতের পশ্চিমবঙ্গের দিকে সরে যাবে। নিম্নচাপের প্রভাবে আগামীকাল বৃষ্টি হবে জানিয়ে সংস্থাটি বলছে সোমবার থেকে কমে আসবে বৃষ্টির পরিমাণ।

 

ভারী বর্ষণের প্রভাবে বন্যাদুর্গত এলাকায় পানির পরিমাণ কিছুটা বাড়লেও বন্যা পরিস্থিতির ওপর বড় কোনো প্রভাবের শঙ্কা নেই।

শুক্রবার সকাল ৯টা থেকে শনিবার সকাল ৯টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় দেশে সর্বোচ্চ বৃষ্টি হয়েছে কক্সবাজারে ২২৩ মিলিমিটার। একই সময় রাজধানীতে বৃষ্টির পরিমাণ ছিল ১০ মিলিমিটার।বৃষ্টি থামবে কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস

বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট নিম্নচাপটি গভীর স্থল নিম্নচাপে পরিণত হওয়ার প্রভাবে দেশজুড়ে বৃষ্টি হচ্ছে। 

যা আগামীকালও অব্যাহত থাকবে জানিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তর বলছে, আগামী ১৬ সেপ্টেম্বর বৃষ্টির পরিমাণ অনেকটাই কমে আসবে। অব্যাহত বৃষ্টিতে বন্যাদুর্গত এলাকায় পানি কিছুটা বাড়লেও বড় কোনো প্রভাব পড়ার আশঙ্কা নেই বলছে সংস্থাটি।

নিম্নচাপের প্রভাবে শুরু হওয়া বৃষ্টিতে কাজের প্রয়োজনে ঘরের বাইরে বের হয়ে অনেকটা সংকটে পড়তে হয় মানুষজনকে। যদিও সাময়িক সেই ভোগান্তির থেকে গত কয়েকদিনের ভ্যাপসা গরম থেকে মুক্তির স্বস্তিই ছিল বেশি।

 

শুক্রবার সকাল ৯টা থেকে শনিবার সকাল ৯টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় দেশে সর্বোচ্চ বৃষ্টি হয়েছে কক্সবাজারে ২২৩ মিলিমিটার। একই সময় রাজধানীতে বৃষ্টির পরিমাণ ছিল ১০ মিলিমিটার।