সদ্যপ্রয়াত বীর মুক্তিযোদ্ধা মো: নুর উজ জামান এবং প্রয়াত মুক্তিযোদ্ধা আমেনা জামানের কনিষ্ঠ কন্যা বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ উপকমিটির বিশেষজ্ঞ সদস্য।  ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থবিদ্যা বিভাগের সাবেক মেধাবী ছাত্রী ও ছাত্রনেত্রী বর্তমানে আমেরিকার ওহাইও ষ্টেট ইউনিভার্সিটির অধ্যাপক।

ডাঃনিরু কামরুন্নাহার দৈনিক বাংলাদেশ বুলেটিনকে  জানান আমি আওয়ামী-মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের মেয়ে। বাংলাদেশে আমার শিক্ষাজীবনে গনতন্ত্রের প্রতিষ্ঠার জন্য সংগ্রাম করেছি। আমার আব্বা-মায়ের মত সারাজীবন দেশ-বিদেশে জনগনের সেবায় নিয়োজিত আছি। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশকে যে উচ্চতায় নিয়ে গেছেন সেটা ১০/১৫ বছর আগে কেউ চিন্তাও করতে পারে নাই। 

বাবা-মায়ের কথা ছিল, দেশকে ভালোবাসলে, দেশের জনগনের পাশে থাকতে হবে।নিজেকে  উচ্চশিক্ষায় শিক্ষীত হয়ে দেশের-দশের সাথে থাকতে হবে। মুজিব আদর্শে উজ্জীবিত জয়ে  দেশকে স্বাধীন করেছে। আমাদের প্রজন্মের দ্বায়িত্ব দেশ গড়ার। আমি সেই প্রজন্মের দেশরত্ন শেখ হাসিনার সাথে দেশ গড়ার সংগ্রামে অংশগ্রহণ করতে পারছি।আমার দেশ এবং বিদেশের শিক্ষা এবং পেশাগত অভিজ্ঞতাকে এখন সক্রিয়ভাবে দেশের কাজে লাগানোর সুযোগ চাই।

তিনি আরো বলেন ধামরাইবাসীদের সাথে একসাথে কাজ করে আগামী প্রজন্মকে সহনশীল, উন্নত এবং সমৃদ্ধশালী দেশ গড়ার কারিগর হিসেবে কাজ করে যেতে চাই । 

উন্নত শিক্ষা, সবার জন্য স্বল্পদামে স্বাস্থ্যসেবার ব্যবস্থা এবং বয়োবৃদ্ধদের স্বনির্ভর জীবনের ব্যবস্থা করতে চাই। সবার আগে ঢাকা-আরিচা সড়কের সম্প্রসারনের দাবি থাকবে সরকারের কাছে।  যাতে দূর্ঘটনার হার কমে। আমাদের সড়ক সবচেয়ে পুরানো এবং ব্যস্ত, কিন্তু অন্য এলাকার রাস্তা আমাদের চেয়ে বড় এবং অত্যাধুনিক। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে আমাদের এলাকার দাবি, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ থেকে নৌকা প্রতীকে মনোনয়ন পেলে স্মার্ট বাংলাদেশ ঘড়ার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবো। 

প্রজন্মের অহংকার এই মুজিব সৈনিককে আগামী নির্বাচনে নৌকা প্রতীকে নমিনেশন দিলে বিশ্বনেত্রী শেখ হাসিনার মুখ আরও গৌরবোজ্জ্বল হবে বলে বিশ্বাস করে ধামরাইয়ের সাধারণ মানুষ।