নিজের জমির ধান বিক্রি করে ৯৬ হাজার টাকা আয় করেছেন প্রধানমন্ত্রী। টুঙ্গিপাড়া খাদ্য গুদামের কাছে নিজ নামের জমির ৩ মেট্রিক টন ধান সরকার নির্ধারিত ৩২ টাকা কেজি দরে বিক্রি করে ৯৬ হাজার টাকা আয় করেন তিনি।
এ জমিতেই উৎপাদিত আরো ৪ মেট্রিক টন ধান দুই প্রতিবেশীর নামে খাদ্য গুদামে বিক্রি করা করা হয়েছে। মোট সাত মেট্রিক টন মোট দুই লাখ ২৪ হাজার টাকায় বিক্রি করা হয়। টুঙ্গিপাড়ার খাদ্য গুদামের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা বিদ্যুৎ কুমার বিশ্বাস এসব তথ্য জানিয়েছেন।
তিনি বলেন, লটারির মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী নিজের নামে ৩ মেট্রিক টন ধান বিক্রি করেছেন। এছাড়া একই পদ্ধতিতে প্রতিবেশী মো. নওশের আলীর নামে প্রধানমন্ত্রীর জমির ৩ মেট্রিক টন এবং মো. ইস্রাফিলের নামে ১ মেট্রিক টন ধান খাদ্য গুদামে দেওয়া হয়েছে।
টুঙ্গিপাড়া উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. রাকিবুল ইসলাম জানিয়েছেন, অনেক বছর পতিত পড়ে থাকা পুবের বিলে প্রধানমন্ত্রীর উদ্যোগে গত মৌসুম থেকে সমবায় ভিত্তিতে বোরো আবাদ শুরু হয়। গেল মৌসুমে প্রধানমন্ত্রী পৈতৃক ১৪ বিঘা জমি থেকে দেড়শ মণ ধান পেয়েছিলেন।
তিনি জানান, এবার দ্বিতীয়বারের মতো ওই জমিতে বোরো ধানের আবাদ করা হয়। সেখান থেকে ১শ ৭৫ মণ (৭ মেট্রিক টন) ধান পেয়েছেন প্রধানমন্ত্রী।
লটারির মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী নিজের নামে তিন মেট্রিক টন ধান বিক্রি করেছেন। এছাড়া একই পদ্ধতিতে প্রতিবেশী মো. নওশের আলীর নামে প্রধানমন্ত্রীর জমির তিন মেট্রিক টন ও মো. ইস্রাফিলের নামে এক মেট্রিক টন ধান খাদ্য গুদামে দেওয়া হয়েছে।
অনেক বছর পতিত পড়ে থাকা পুবের বিলে প্রধানমন্ত্রীর উদ্যোগে গত মৌসুম থেকে সমবায় ভিত্তিতে বোরো আবাদ শুরু হয়। গত মৌসুমে প্রধানমন্ত্রী পৈত্রিক ১৪ বিঘা জমি থেকে ১৫০ মণ ধান পেয়েছিলেন।
প্রসঙ্গত, এবার দ্বিতীয়বারের মতো ওই জমিতে বোরো ধানের আবাদ করা হয়। সেখান থেকে ১৭৫ মণ (সাত মেট্রিক টন) ধান পেয়েছেন প্রধানমন্ত্রী।