দলটির নেতারা জানান, রাজধানীসহ সারা দেশে আগামী নির্বাচন পর্যন্ত যেকোনো কর্মসূচিতে সরব থেকে, মানুষের উপস্থিতি নিশ্চিত করে শক্তিশালী অবস্থানের জানান দেওয়ার জন্য শীর্ষপর্যায় থেকে ইতোমধ্যে দলের সর্বস্তরে নির্দেশনা পাঠানো হয়েছে। শুধু তাই নয়, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিভাগীয় সফরেও শোডাউনের বিষয়টি গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে।

সূত্রে জানা গেছে, আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রায় ১০ মাস বাকি। এই নির্বাচনের আগে ৩টি কারণে বিএনপি-জামায়াত ও সমমনা বিরোধী দলগুলোর রাজনৈতিক কর্মসূচিকে ঘিরে শোডাউনের দিকে নজর দিয়েছে আওয়ামী লীগ। বিএনপি যাতে মাঠে নামার সাহস করতে না পারে ও তাদের মনোবলে ভেঙে যায়, জনগণের সঙ্গে আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের যাতে ঘনিষ্ঠ সেতুবন্ধ তৈরি হয় ও সরকারের উন্নয়ন কর্মকাণ্ড তুলে ধরা যায়। শুধু তা-ই নয়, আগামী সংসদ নির্বাচনে বিএনপি অংশ নেবে, এটা আওয়ামী লীগ চায়। তবে বিএনপি যাতে কোনোভাবেই সংগঠিত হতে না পারে, সেদিকেও লক্ষ রাখছে তারা।