<
শনিবার ২৭ জুলাই ২০২৪ ১২ শ্রাবণ ১৪৩১
শনিবার ২৭ জুলাই ২০২৪
দৃষ্টিনন্দন ও নান্দনিক সৌন্দর্যের ড্রাগন ফুল
আতাউর রহমান কাজল, শ্রীমঙ্গল
প্রকাশ: রবিবার, ১৪ মে, ২০২৩, ৩:৫৮ PM

ড্রাগন ফুল। নান্দনিক সৌন্দর্যের সবুজ ক্যাকটাস জাতীয় লতার মধ্যে দৃষ্টিনন্দন ফুল ড্রাগন। হলুদ বৃন্তের মধ্যে সাদা পাপড়ি। ভেতরে হলুদ পরাগের সমাহার এটিকে করেছে মোহনীয়।

ড্রাগন গাছ শুধুমাত্র রাতে ফুল দেয়। এজন্য একে 'রাতের রাণী' বলা হয়। ড্রাগন ফুলের গাছ লতানো ক্যাকটাসের মতো কিন্তু এর কোন পাতা নেই। ড্রাগন ফুলকে 'মুন ফ্লাওয়ার' বা 'কুইন অব দ্য নাইট'ও বলা হয়ে থাকে। রাতে ফুটলেও সকাল হলেই ধীরে ধীরে ফুল নেতিয়ে যায়।

প্রকৃতি আমাদের চারপাশে নানা ধরনের বিচিত্র উপাদান সাজিয়ে রেখেছে। এই বিচিত্র ও রুপময়তার এক অনন্য উপাদান ড্রাগন ফুল। দৃষ্টিনন্দন ও নান্দনিক সৌন্দর্যের এক অন্যতম অবিশ্বাস্য সুন্দর ফুল এই ড্রাগন ফুল। আকারে বড়, বাহারী বর্ণের এই ফুলটি রাতে যখন ফুটে তখন খুবই চমৎকার লাগে। সাধারনত এপ্রিল-মে মাসে ড্রাগন গাছে ফুল আসে। এরপর সেই ফুল থেকে ফলে রুপান্তরিত হয়ে আস্তে আস্তে বড় হতে থাকে। জুন মাসে গাছ থেকে ফল আহরন করা যায়।

ড্রাগন ফুলের এই সুন্দর ছবিগুলো তুলেছেন সিলেটের খাদিমনগর এলাকার খাদিম সিরামিকস লিমিটেডের এজিএম (প্রশাসন ও ফ্যাক্টরী অপারেশন)  মো. শহিদুর রহমান স্বপন।

তিনি জানান, তাদের খাদিম সিরামিকস ফ্যাক্টরির বাগানে হরেক প্রজাতির ফুল-ফলের গাছ রয়েছে। এখানে ২০/২৫ টি ড্রাগন গাছও রয়েছে। ফ্যাক্টরির সবাই বাগানটির পরিচর্যা ও দেখভাল করে থাকেন। এই সময়ে তাদের ড্রাগন গাছে ফুল ফুটেছে। তিনি দিনে ও রাতে এই ছবিগুলো তুলেছেন। তারা বাগানে ড্রাগন ফুল ফুটায় খুবই আনন্দিত। ড্রাগন গাছে ফলের অপেক্ষায় আছেন তারা।

ড্রাগন ফল আমাদের দেশে একটি উজ্জ্বল সম্ভাবনাময় ফল। এটি দ্রুত বর্ধনশীল বহুবর্ষী উদ্ভিদ। পৃথিবীর অনেক দেশে ফল উৎপাদন ছাড়াও শোভা বর্ধনকারী উদ্ভিদ হিসেবেও ড্রাগন চাষ করা হয়। এটি একটি অনিন্দ্য সুন্দর ফুল।

-বাবু/এ.এস

« পূর্ববর্তী সংবাদপরবর্তী সংবাদ »







সোস্যাল নেটওয়ার্ক

  সর্বশেষ সংবাদ  
  সর্বাধিক পঠিত  
এই ক্যাটেগরির আরো সংবাদ
সাউথ বেঙ্গল গ্রুপ কর্তৃক প্রকাশিত
সম্পাদক ও প্রকাশক : মো. আশরাফ আলী
ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক : রফিকুল ইসলাম রতন
আউয়াল সেন্টার (লেভেল ১২), ৩৪ কামাল আতাতুর্ক এভিনিউ, বনানী, ঢাকা-১২১৩।
মোবাইল : ০১৪০৪-৪০৮০৫২, ই-মেইল : thebdbulletin@gmail.com.
কপিরাইট © বাংলাদেশ বুলেটিন সর্বসত্ত্ব সংরক্ষিত