আজ বুধবার সকালে অধিদপ্তরের প্রধান কার্যালয়ের সভাকক্ষে (টিসিবি ভবন-১২ তলা, ১ কারওয়ান বাজার, ঢাকা) আসন্ন পবিত্র রমজান উপলক্ষ্যে পোশাক, কসমেটিকস, জুতাসহ অন্যান্য ব্যবহার্য সামগ্রীর মূল্য স্বাভাবিক রাখার লক্ষ্যে আমদানিকারক, বাজারজাতকারী, খুচরা ব্যবসায়ীসহ সংশ্লিষ্ট দপ্তর/সংস্থার প্রতিনিধিদের অংশগ্রহণে একটি মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত অনুষ্ঠিত হয়।
বর্ণিত সভায় সভাপতিত্ব করেন জাতীয় ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক (গ্রেড-১) মোহাম্মদ আলীম আখতার খান।
সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন অধিদপ্তরের পরিচালক (প্রশাসন ও অর্থ) জনাব আব্দুল জলিল, পরিচালক(অভিযোগ ও তদন্ত) জনাব মোহাম্মদ আজিজুল ইসলাম, পরিচালক (কার্যক্রম ও গবেষণাগার) জনাব ফকির মুহাম্মদ মুনাওয়ার হোসেনসহ অধিদপ্তরের কর্মকর্তাবৃন্দ, শিল্প মন্ত্রণালয়ের প্রতিনিধি, বাংলাদেশ ট্রেড এন্ড ট্যারিফ কমিশনের প্রতিনিধি, বাংলাদেশ প্রতিযোগিতা কমিশনের প্রতিনিধি, যৌথ মূলধন কোম্পানী ও ফার্মসমূহের পরিদপ্তরের প্রতিনিধি, বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটি শিল্প কর্পোরেশন (বিসিক)-এর প্রতিনিধি, বাংলাদেশ দোকান মালিক সমিতির প্রতিনিধি, কনজ্যুমার্স এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ক্যাব) এর প্রতিনিধি, আড়ং এর প্রতিনিধি, ইয়েলো এর প্রতিনিধি, সাজগোজ লিঃ এর প্রতিনিধি, ইনফিনিটি এর প্রতিনিধি, ইল্লিয়্যান এর প্রতিনিধি, এপেক্স এর প্রতিনিধি, বিক্রয়.কম এর প্রতিনিধিসহ পোশাক, কসমেটিকস, জুতাসহ অন্যান্য ব্যবহার্য সামগ্রীর আমদানিকারক, বাজারজাতকারী, খুচরা ও পাইকারি ব্যবসায়ীসহ সংশ্লিষ্ট দপ্তর/সংস্থার প্রতিনিধিবৃন্দ।
নিম্নরূপ সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে উপস্থিত সকলে একমত পোষণ করেন
০১। পাইকারি এবং খুচরা সকল পর্যায়ে পণ্য ক্রয়-বিক্রয়ে পাকা ভাউচার/রশিদ প্রদান ও সংরক্ষণ নিশ্চিত করা।
০২। পণ্যের মূল্য নির্ধারণের ক্ষেত্রে যৌক্তিক মূল্য নির্ধারণ করা।
০৩। আমদানিকৃত পণ্যের ক্ষেত্রে পণ্যের মোড়কে আমদানিকারকের নাম, পূর্ণাঙ্গ ঠিকানা, পণ্য উৎপাদনের তারিখ, মেয়াদ উত্তীর্ণের তারিখ, সর্বোচ্চ খুচরা বিক্রয় মূল্যসহ অন্যান্য তথ্য মুদ্রণ নিশ্চিত করা।
০৪। পণ্যের উৎস সম্পর্কে নিশ্চিত নয় এমন পণ্য বিক্রয় থেকে বিরত থাকা এবং সরকারি ট্রেড মার্কযুক্ত পণ্য বিক্রয় নিশ্চিত করা।