মঙ্গলবার (২২ জুলাই) বিকেল পৌনে ৫টার পর থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত আহতদের ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের জরুরি বিভাগে আনা হয়।
এ ঘটনায় আহতরা হলেন— হাসান (১৮), সেরাতুল (২২), সাকিব (১৯), তানভীর (১৯), রিফাত (১৯), রিজন (২০), সামিয়া (১৮), তামিম (১৯), ইমন (২০), সিয়াম (১৮), সাকিল (২০), মেহেদী (২০), সাদমান (১৮), মারুফ (২২), মাহিন (১৯), রোহান (২০), মুগ্ধ (১৯), মাহিম (২০), সায়েম (১৮), জিদান (২০), নিহার (২০), রায়হান (২০), রোমান (১৮), প্রান্ত (১৯), নাহিদ (২০), অন্তু (২০), বিশাল (২০), ইমরান (২০), আহনাদ (১৮), মাহি (২০), নাঈম (১৮), সামি (১৮), স্বাধীন (২০), তাসিন (১৮), ধ্রুব (১৯), শান্ত (২০), তানিম (২০), আজহারুল (২০), তন্ময় (১৯), জিসান (১৯), রাসেকুন (২০), পারভেজ (২০), বিজয় (১৭), আসাদ (২০), নাফিজ (১৮), সাহিন (২০), কিশোর (১৮), ফারদিন (১৯), শাহরিয়ার (২০), সাঞ্জু (১৯), রাইয়ান (১৯), কনা (২১), আব্দুল খালেক (৬৫), সিনান (১৮), তাসফি (২২), মামুন (২০), আসাদ (২১), আতিক (১৮), হাবিব হাসান (সাংবাদিক মানবজমিন), রাশেদ (১৮), আরাফাত (২০), আলামিন (২০), ফয়সাল (১৭), ফাহাদ (১৮), ইয়াসিন আরাফাত শান্ত (২০), শাকিল (২০) এবং বেশ কয়েকজন অজ্ঞাতপরিচয় শিক্ষার্থী।
আন্দোলনকারী এক শিক্ষার্থী বলেন, গতকাল বিমান বিধ্বস্ত হয়ে মাইলস্টোন কলেজের অনেক শিক্ষার্থী মারা গেছে। এমন দুঃখজনক ঘটনার পরও পরীক্ষা স্থগিত করা হয়নি। হঠাৎ করে রাত ৩টার সময় সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। সকালে পরীক্ষা দিতে বের হয়ে জানতে পারি পরীক্ষা স্থগিত হয়েছে। এমন দায়িত্বহীন সিদ্ধান্তের জন্য আমরা শিক্ষা উপদেষ্টা ও সচিবের পদত্যাগ চাই।