বাবুকে হাসপাতালে নিয়ে আসা বড় ভাই মামুনুর রশিদ মামুন ও ভবনটির সুপারভাইজার আবুল কালাম জানান, দক্ষিণ বনশ্রীর এম ব্লক, ৮ নম্বর রোডে একটি ভবনে টাইলস মিস্ত্রী হিসেবে কাজ করছিলেন সোহেল। বিকেলে ভবনটির ৮ তলাতে সোহেল ও তার সহযোগী কাজ করছিলেন। এ সময় তারা খবর পান সেখান থেকে নিচে পড়ে গেছেন সোহেল। তখন তাকে মুমূর্ষু অবস্থায় প্রথমে ফরায়েজি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখান থেকে ঢাকা মেডিকেলে নিয়ে এলে তিনি মারা যায়।
মামুন জানান, তাদের বাড়ি নড়াইল জেলার নড়াগাতী থানার কহরডাঙ্গা গ্রামে। বাবার নাম মোস্তাইন শিকদার। বর্তমানে ওই ভবনেই থাকত। ঢামেক হাসপাতালে পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. বাচ্চু মিয়া জানান, ভবন থেকে পড়ে গিয়ে আহত হয়েছিল ওই শ্রমিক। পরে তার সহকর্মীরা হাসপাতালে নিয়ে আসলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে রাখা হয়েছে।
বাবু/এসআর
« পূর্ববর্তী সংবাদ | পরবর্তী সংবাদ » |