তিনি বলেন, অনেকের মনে কষ্ট থাকতে পারে। কয়েকটি নির্বাচন গিয়েছে। অনেক ঘটনা ঘটেছে। এখানে অনেক কথা হয়, অনেক কথা হবে। এই দুই আসনে কাকে দিবে (নৌকা), কে আসবে এটা আলোচনার বিষয় নয়। এখানে আলোচনার বিষয় বস্তু এই নির্বাচন হবে নৌকা মার্কা নিয়ে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী যাকে নৌকা দিবে তাকেই আমাদেরকে মেনে নিতে হবে। আমি সবাইকে বিনীতভাবে অনুরোধ করবো-অপনারা সমস্ত গ্রপিং সমস্ত কিছুর উর্ধ্বে গিয়ে সকল কষ্ট-দুঃখ ভুলে গিয়ে বাকি যে সময় আছে একত্রিত হয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে আবারও নড়াইল-১ ও নড়াইল-২ আসন উপহার দিবেন। যেটা সবসময় হয়ে এসেছে।

গত শনিবার বিকালে বিএনপি-জামায়াত জোটের নৈরাজ্য, সহিংসতা ও অব্যাহত দেশ বিরোধী ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে নড়াইল জেলা আওয়ামী লীগের আয়োজিত শান্তি সমাবেশে উপস্থিত আওয়ামী লীগ ও অঙ্গ সংগঠনের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতা-কর্মীদের উদ্দেশ্যে এসব কথা বলেন এমপি মাশরাফি।

তিনি আরো বলেন, আমার চার বছর অতিবাহিত হয়েছে। আমার সময় হয়তো আর অল্প আছে। দুই বছর করোনার সময় ছিলো। সবকিছু স্তব্ধ ছিলো। তারপরও কিন্তু কাজ আমি থামিয়ে রাখিনি। আমার পক্ষে যতটুক সম্ভব ছিলো আমি আপ্রাণ চেষ্টা করেছি।

এসময় নড়াইল জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান এ্যাড. সুবাস চন্দ্র বোসের সভাপতিত্বে উপস্থিত ছিলেন জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান নিজামউদ্দিন খান নিলু, পৌর মেয়র আঞ্জুমান আরা, সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এ্যাড. অচিন চক্রবর্তী, সাধারণ সম্পাদক এ্যাড. ওমর ফারুকসহ জেলা, উপজেলা ও পৌর আওয়ামী লীগের ও এর অঙ্গসহযোগি সংগঠনের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ।