কোটা সংস্কার আন্দোলনের সময় রাজধানীর উত্তরায় গুলিতে নিহত হন নর্দান ইউনিভার্সিটির ইংরেজি বিভাগের অনার্স দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী আসিফ হাসান। শহীদ আসিফ হাসানের ১ম শাহাদাত বার্ষিকী উপলক্ষে কবর জিয়ারত করলেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী নেতৃবৃন্দরা।
শুক্রবার (৯ জুলাই) সকালে সাতক্ষীরা সদর উপজেলার আস্কারপুরের আসিফ হাসানের বাড়িতে যান নেতৃবৃন্দরা। জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশের পক্ষ থেকে নিহত আসিফ হাসানের পরিবারের সদস্যদের সাথে সাক্ষাত করেন এবং আত্মার মাগফিরাত কামনায় কবর জিয়াতর ও দোয়া মোনাজাত করা হয়।
এসময় উপস্থিত ছিলেন, জামায়াতের কেন্দ্রীয় মজলিসের শুরা সদস্য ও সাতক্ষীরা-৩ আসনের মনোনীত প্রার্থী মুফতি মুহাদ্দিস রবিউল বাশার।
তিনি বলেন, আসিফ ২য় স্বাধীনতা যুদ্ধের মহানায়ক। তাঁকে শ্রদ্ধা জানাতে ও পরিবারের পাশে থাকতে নৈতিক দায়বদ্ধতা থেকে এখানে এসেছি। আসিফ ছাড়াও এ আন্দোলনে আমাদের কলিজার টুকরা যুবসমাজ বুক চিতিয়ে গুলির সামনে দাঁড়িয়েছে। আসিফ চলে গেছে ন্যায়নীতি ও বৈষম্য দূরীকরণ প্রতিষ্ঠিত করার জন্য। আমরা সকলে তাঁর জন্য দোয়া করি আল্লাহ যেন তাকে শহীদ হিসাবে কবুল করেন এবং জান্নাতের উচ্চ মাকাম দান করেন।
আরো উপস্থিত ছিলেন সহকারী সেক্রেটারী আলহাজ্ব মাহবুবুল আলম, উপজেলা জামায়াতের আমীর মাওলানা অলিউল ইসলাম, সেক্রেটারী সাবেক ছাত্রনেতা এইচ এম ইমদাদুল হক, সাবেক নওয়াপাড়া ইউপি চেয়ারম্যান মো. আব্দুল খালেক, নওয়াপাড়া ইউনিয়ন আমীর (ভারপ্রাপ্ত) মাওলানা হাবিবুল্লাহ বাশার, নায়েবে আমীর মাওলানা শহিদুল ইসলাম, মো. রবিউল ইসলাম, সেক্রেটারী মো. একরামুল কবির বকুল, সহ-সেক্রেটারী মো. এহছানুল হক, মো. ইউসুফ আলী, মো. মিয়ারাজ হোসেন, টিম সদস্য রফিকুল ইসলাম বাচ্চু, জাকির হোসেন, মাওলানা আবুল কালাম আজাদ, জামাত আলী, মাওলানা আব্দুল খালেক সহ বিভিন্ন পর্যায়ের নেতৃবৃন্দরা।