দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে পিরোজপুর -৩ (মঠবাড়িয়া) আসনে মনোনয়োন প্রত্যাশী কেন্দ্রীয় যুবলীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ও পিরোজপুর জেলা আ’লীগ সদস্য তাজউদ্দিন আহমেদ।
স্বচ্ছ রাজনীতিবিদ, ক্লিন ইমেজের নেতা দলের প্রতি নিবেদিত প্রাণ তাজউদ্দিন ইতোমধ্যে জয় করেছেন সাধারন মানুষের মোন। এলাকায় করেছেন ব্যাপক গণসংযোগ। তার নির্বাচনী এলাকায় (পিরোজপুর -৩) করেছেন সভা, পথ সভা, কমিটি গঠন থেকে শুরু করে সারা বছরই তিনি সরব ছিলেন সাধারণ ভোটারের কাছে। দীর্ঘদিনের একজন পরিচ্ছন্ন রাজনীতিবিদ হিসেবে এলাকায় তার ব্যপক জনপ্রিয়তা রয়েছে। তিনি একজন মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সন্তান।
স্কুল জীবন থেকে ছাত্রলীগের রাজনীতির সাথে সম্পৃক্ত তাজউদ্দিন। মঠবাড়িয়া সরকারি কলেজ ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক, উপজেলা ছাত্রলীগের ভারপ্রাপ্ত
সাধারণ সম্পাদক, কলেজ ছাত্র সংসদের বার্ষিকী সম্পাদক। এছাড়াও ঢাকা বিশ্ব বিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের মেধাবী ছাত্র, বাংলাদেশ ছাত্রলীগ কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য (বাহাদুর-অজয়), আন্তর্জাতিক বিষয়ক উপ-সম্পাদক (লিয়াকত-বাবু), যুবলীগ কেন্দ্রীয় কমিটির বর্তমান প্রেসিডিয়াম সদস্য।
তিনি দীর্ঘ দিন তার নির্বাচনী এলাকা মঠবাড়িয়ায় প্রতিটি সভা-সমাবেশ, মিছিল মিটিং এবং বিভিন্ন রাজনৈতিক কর্মকান্ডে নিজেকে সম্পৃক্ত রেখেছেন। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে উপজেলার সবকটি ইউনিয়নসহ পৌরশহরে গণসংযোগ করে ভোটারদের মাঝে ব্যাপক সাড়া ফেলেছেন তাজউদ্দিন।
কেন্দ্রীয় যুবলীগ নেতা তাজউদ্দিন আহমেদ বলেন, দেশের উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখার জন্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনার কোনো বিকল্প নেই। নৌকাকে বিজয়ী করার জন্যই সর্বদা কাজ করে যাচ্ছি। শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালি করার লক্ষে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নিজেকে যোগ্য মনে করে মনোনয়নপত্র দাখিল করেছি। মঠবাড়িয়া জনগন আমাকে অত্যান্ত ভালবাসেন। রাজনৈতিক জীবনে আমার কোন কালিমা নেই। আমি শতভাগ বিশ্বাসী গণতন্ত্রের মানসকন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা আমার দীর্ঘদিনের রাজনৈতিক পথচলা সকল কর্মকান্ড বিবেচনা করে আমাকে মনোনয়ন দিলে অবহেলিত পিরোজপুর-৩ আসন থেকে নৌকার বিজয় উপহার দিতে পারবো। বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত। আমি মনোনয়ন না পেলেও নৌকার পক্ষে কাজ করে যাব। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশকে স্বাধীনতা এনে দিয়েছেন। কিন্তু তাঁর সুযোগ্য কন্যা দেশরত্ন শেখ হাসিনা বাংলাদেশকে ক্ষুধা, দারিদ্র্য, সন্ত্রাস ও জঙ্গিমুক্ত করতে সক্ষম হয়েছেন। বাংলাদেশকে বিশ্বের দরবারে উন্নত রাষ্ট্র হিসেবে পরিচিতি দিয়েছেন। আমি মঠবাড়িয়ার সন্তান হিসেবে মানুষের পাশে থেকে আমৃত্যু সেবা করে যেতে চাই।