দীর্ঘ ৯ মাসের মুক্তিযুদ্ধে ত্রিশ লাখ বাঙালির আত্মত্যাগের বিনিময়ে১৯৭১ সালের ১৩:ডিসেম্বর আজকের এই দিনে বীর মুক্তিযোদ্ধারা মহকুমা শহর চৌরঙ্গী মোড়ে একটি বাঁশের খুঁটিতে উত্তোলন করেছিলেন মানচিত্রখচিত লাল-সবুজের পতাকা। সেসময় জয় বাংলা স্লোগানে স্লোগানে মুখরিত হয়ে রাস্তায় উল্লাসে নেমে আসে শত শত মানুষ হয় নীলফামারী পাকিস্তানি হানাদারমুক্ত।
হানাদার মুক্ত হলেও পাকিস্তানে হানাদার বাহিনীর নৃশংসতা ও গণহত্যার চিহ্ন আজও সে কথা স্মরণ করিয়ে দেয়। শহীদদের স্মৃতি বহন করে নীলফামারী সরকারী কলেজের বদ্ধভূমি।
জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক কমান্ডার ও সাবেক জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা জয়নাল আবেদীন জানান, ৬ নম্বর সেক্টরের কমান্ডার ছিলেন খাদেমুল বাশার। তার নেতৃত্বে জেলা শহর ১২ ডিসেম্বর রাত থেকে শত্রুমুক্ত হতে থাকে।
দিনটিকে শ্রদ্ধা ভরে স্মরন করতে। মুক্তিযোদ্ধা সংসদ সন্তান কমান্ড, জেলা শাখা ও জেলা ও সদর উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদ ১৩ ডিসেম্বর
সকাল সারে ১০ টায় বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পূষ্পমাল্য অর্পণ বর্নাঢ্য আনন্দ শোভাযাত্রা ও কেন্দ্রীয় শহিদ মিনারে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হবে।