আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও সদর উপজেলা চেয়ারম্যানের বরাবর ওই স্মারকলিপি প্রদান করা হয়।
বাংলাদেশ কৃষক সমিতির শেরপুর জেলা শাখার আহ্বায়ক সোলায়মান আহমেদের নেতৃত্বে এ সময় ক্ষতিগ্রস্ত প্রায় অর্ধশত কৃষক উপস্থিত ছিলেন।
ভুক্তভোগী কৃষকরা জানায়, তারা আশপাশের দোকান থেকে ইস্পাহানী কোম্পানির ব্রি ধান-২৯ এর ধানের বীজ নিয়ে এসব জমিতে চারা উৎপাদন করা হয়েছিল।
কিন্তু আশপাশের জমিতে অন্য জাতের ধানের চারাগুলো বর্ধনশীল হলেও ব্রী ধান-২৯ জাতের চারাগুলো বর্ধন না হয়ে গোড়ায় পচন ও পাতা হলুদ হয়ে মরে যাচ্ছে।
কৃষকদের দেওয়া অভিযোগ ও স্মারকলিপি পেয়ে সদর উপজেলার চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলাম বলেন, বিষয়টি সম্পর্কে তিনি অবগত আছেন। এছাড়া সংশ্লিষ্ট সকল দপ্তরে এবং উল্লিখিত বীজ সরবরাহকারী কোম্পানিকে অবহিত করে কৃষকদের ক্ষতিপূরণের জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করব।
প্রসঙ্গত, শেরপুর সদর উপজেলার পাকুরিয়া ইউনিয়নের ৫টি গ্রামের প্রায় ২০০ একর জমির বোরো চারায় পচন ধরেছে। ফলে এ চারা থেকে কোনো ধান পাওয়া সম্ভাবনা না থাকায় কৃষকরা হতাশ হয়ে পড়েছে।