রংপুরের গঙ্গাচড়া উপজেলার গজঘন্টা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান লিয়াকত আলীকে নিয়ে আজকের পত্রিকা অনলাইন ও আঞ্চলিক পত্রিকায় গত ১৭ ও ১৮ মার্চ তারিখে "মসজিদের জন্য বরাদ্দ টাকা ইমামের স্বাক্ষর জাল করে তুলে নেওয়ার অভিযোগ" শিরোনামে সংবাদ প্রকাশিত হওয়ায় সংবাদ সম্মেলনে করেছেন ইউপি চেয়ারম্যান লিয়াকত আলী।
প্রকাশিত সংবাদে জানা যায়,গ্রামীণ অবকাঠামো রক্ষণাবেক্ষণের (টিআর) মাধ্যমে ২০২২-২৩ অর্থবছরে উপজেলার জয়দেব বাইতুল আরশ জামে মসজিদের জন্য ৫০ হাজার টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়। প্রথম ধাপে ২৫ হাজার টাকা পেলেও বাকি ২৫ হাজার পাননি তাঁরা।। এক বক্তব্যে বলেন,পরে লিয়াকত চেয়ারম্যানের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি আমাদের ১৫ হাজার টাকা দিতে চান। বাকি ১০ হাজার টাকার কথা বললে তিনি বলেন, ওটা মসজিদের লস।
সোমবার (১৯ মার্চ) এ সংবাদের প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলনে গজঘন্টা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান লিয়াকত আলী বলেন,‘প্রতিবেদনে আমার বিরুদ্ধে নানারকম মিথ্যা তথ্য এবং কুৎসা রটানো হয়েছে। আমি এই মিথ্যা এবং ষড়যন্ত্রমূলক সংবাদের তীব্র প্রতিবাদ জানাই। আমার বিরুদ্ধে আনা এসব তথ্য ভিত্তিহীন ও অমূলক। আমার প্রতিপক্ষ শত্রু আমার জনপ্রিয়তায় ঈর্ষান্বিত হয়ে আমার পারিবারিক, সামাজিক ও রাজনৈতিক অবস্থানকে নিচু করার অপচেষ্টা হিসেবে মনগড়া, মিথ্যা তথ্য বানিয়ে আমাকে অপদস্থ করার চেষ্টা করছে। আমি ও আমার পরিবার বিষয়টি নিয়ে খুবই বিব্রত।’
এসময় জয়দেব বাইতুল আরশ জামে মসজিদ ইমাম মোসলেম উদ্দিন নূরি বলেন, আমি চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে কোন অভিযোগ করিনি । সংবাদে প্রকাশিত চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে সকল তথ্য ভিত্তিহীন ও অমূলক।