ভারতের তামিলনাড়ু রাজ্যের তিরুভারুর জেলার ছোট্ট একটি গ্রাম থুলাসেনধ্রাপুরাম। মার্কিন নির্বাচনে ডেমোক্রেটিক পার্টির সম্ভাব্য প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী কমলা হ্যারিসকে নিজেদের মানুষই মনে করে এ গ্রামের বাসিন্দারা। কারণ সেখানেই ছিল কমলা হ্যারিসের নানাবাড়ি।
এ বিষয়টি এখন আর কারও অজানা নয়। আজ (৫ নভেম্বর) এই নির্বাচনকে সামনে রেখে কমলার পূর্বপুরুষদের গ্রামের হিন্দু মন্দিরে বিশেষ প্রার্থনার আয়োজন করা হয়েছে।
ভারতের তামিলনাড়ু রাজ্যের তিরুভারুর জেলার ছোট্ট একটি গ্রাম থুলাসেনধ্রাপুরাম। মার্কিন নির্বাচনে ডেমোক্রেটিক পার্টির সম্ভাব্য প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী কমলা হ্যারিসকে নিজেদের মানুষই মনে করে এ গ্রামের বাসিন্দারা। কারণ সেখানেই ছিল কমলা হ্যারিসের নানাবাড়ি।
এ বিষয়টি এখন আর কারও অজানা নয়। আজ (৫ নভেম্বর) এই নির্বাচনকে সামনে রেখে কমলার পূর্বপুরুষদের গ্রামের হিন্দু মন্দিরে বিশেষ প্রার্থনার আয়োজন করা হয়েছে।
রয়টার্সের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ১০০ বছরের বেশি সময় আগে ভারতের তামিলনাড়ু রাজ্যের থুলাসেন্দ্রাপুরম গ্রামে জন্ম নেন কমলার নানা পি ভি গোপালন।
ওয়াশিংটন থেকে ১৩ হাজার কিলোমিটার দূরে হলেও এই গ্রামের প্রায় সব বাসিন্দা মার্কিন নির্বাচনের ফলের জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছেন।
জি মানিকান্দন নামে এক দোকানী বলেন, ‘মঙ্গলবার সকালে মন্দিরে বিশেষ প্রার্থনার আয়োজন করা হয়েছে। তিনি (কমলা) জিতলে বিশেষ উদযাপনের ব্যবস্থা করা হয়েছে।’
গ্রামের হিন্দু মন্দিরের একটি পাথরে কমলার নাম খোদাই করা হয়েছে। এই পাথরে কমলার পাশাপাশি তার নানার নামও রয়েছে। মন্দিরের বাইরে একটি বড় ব্যানারে ‘এই ভূমির কন্যাসন্তান’ কমলাকে নির্বাচনে শুভকামনা জানানো হয়েছে।
এই গ্রামে জন্ম নিলেও পরবর্তীতে কমলার নানা গোপালন তার পরিবারসহ উপকূলীয় শহর চেন্নাইয়ে চলে যান। তামিলনাড়ু রাজ্যের রাজধানীতে তিনি অবসর নেওয়ার আগ পর্যন্ত উচ্চ পদের সরকারি চাকুরে ছিলেন।
২০২০ সালেও ডেমোক্র্যাটিক পার্টির জয়ের জন্য প্রার্থনার আয়োজন করে সংবাদের শিরোনাম হয়েছিল এই গ্রাম। এরপর ভাইস প্রেসিডেন্ট হিসেবে কমলা অভিষিক্ত হওয়ার সময় আতশবাজি পুড়িয়ে ও খাবার বিতরণ করে গ্রামবাসীরা আনন্দ উদযাপন করেন।
আজ মার্কিন নির্বাচনের ভোট। ট্রাম্প-কমলার হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ে শেষ পর্যন্ত কে জেতেন, তা দেখার জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছে বিশ্ববাসী।