নীলফামারীর ডিমলায় ৬ দিনের ব্যবধানে আবারো ৮ বছরের শিশুকন্যাকে ধর্ষণের ঘটনা ঘটেছে। এ ব্যাপারে পুরো উপজেলা জুড়ে তোলপার শুরু হয়েছে।
৬ দিন আগে (১১ই মে) উপজেলা সদরের ডিমলা থানার ২শত গজ দূরত্বে একটি বাড়ীতে ৯ম শ্রেনীর এক ছাত্রী ধর্ষিতা হয়। মামলার অন্য দুই আসামীকে ঘটনার দিন গ্রেফতার করলেও ৬ দিনেও মূল আসামীকে ডিমলা থানা পুলিশ গ্রেফতার করতে পারেনি। তবে মামলার মুল আসামী (শীবমন্দির) পাড়ার শ্রী কৈলাশ দাস মঙ্গুর ছেলে শ্রী প্রমিত দাস (১৭) নীলফামারী বিজ্ঞ আদালতে আত্মসমর্পন করে জামিনের আবেদন করলে আদালত আবেদন না মঞ্জুর করে তাকে যশোর জেলার সংশোধনাগারে প্রেরন করার নির্দেশ প্রদান করেন।
এদিকে গত শুক্রবার (১৭ মে) সকালে উপজেলার টেপাখড়িবাড়ী ইউনিয়নের দক্ষিন খড়িবাড়ী (মাষ্টারপাড়া) গ্রামের সোহেল রানা ওরফে মিলনের (০৮) বছরের ৩য় শ্রেণিতে পড়–য়া নাবালিকা শিশুকন্যাকে একই এলাকার আতোয়ার রহমানের বিবাহিত ছেলে এক সন্তানের জনক মমিনুর রহমান (২৮) বাড়ীতে কেউ না থাকার সুযোগে তার শয়ন ঘরে ধর্ষণ করেন বলে জানান ধর্ষিতার পরিবার। ঘটনার পর পরেই ধর্ষিতা শিশু কন্যাটিকে রক্তা,ক্ত অবস্থায় ডিমলা হাসপাতালে ভর্তি করালে চিকিৎসক উন্নত চিকিৎসার জন্য নীলফামারী আধুনিক সদর হাসপাতালে রেফার্ড করেন।
এ বিষয় ডিমলা থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) দেবাশীষ রায় ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, ধর্ষিতার পিতা সোহেল রানা ওরফে মিলন বাদী হয়ে মমিনুর রহমানকে আসামী করে ডিমলা থানায় একটি মামলা দায়ের করেন। যাহার মামলা নং-২০, তারিখ- ১৯ মে ২০২৪। ধর্ষককে গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে।