ছেলেদের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ শুরু হয়েছিল ২০০৭ সালে। এর দুই বছর পরই চালু হয় মেয়েদের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ। মূলত টি-টোয়েন্টি সংস্করণের মাধ্যমেই মেয়েদের ক্রিকেট প্রসারের উদ্যোগ নেয় আইসিসি। গত ১৪ বছরে ৭টি আসর অনুষ্ঠিত হয়েছে। সর্বশেষটি ২০২০ সালে।
১৭ দিনের টুর্নামেন্টে মোট ম্যাচ ২৩টি। ফাইনাল হবে ২৬ ফেব্রুয়ারি। অনুষ্ঠিত হবে দক্ষিণ আফ্রিকার তিনটি ভেন্যুতে—কেপটাউন, পার্ল ও গেবেখা (পূর্ব নাম পোর্ট এলিজাবেথ)। এর মধ্যে গ্রুপ পর্বের বেশ কয়েকটি এবং সেমিফাইনাল ও ফাইনাল হবে কেপটাউনের নিউল্যান্ডস ক্রিকেট গ্রাউন্ডে।
১০টি দল দুটি গ্রুপে ভাগ হয়ে খেলছে। প্রতি গ্রুপে ৫টি দল। দলগুলো একে অপরের বিপক্ষে একটি করে ম্যাচ খেলবে। গ্রুপে পয়েন্ট তালিকায় শীর্ষে থাকা দুই দল উঠবে সেমিফাইনালে।
বাংলাদেশ আছে ‘এ’ গ্রুপে। এই গ্রুপে আরও আছে অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড, দক্ষিণ আফ্রিকা ও শ্রীলঙ্কা। ‘বি’ গ্রুপে আছে ইংল্যান্ড, ভারত, আয়ারল্যান্ড, পাকিস্তান ও ওয়েস্ট ইন্ডিজ।
বাংলাদেশের প্রথম ম্যাচ ১২ ফেব্রুয়ারি শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে। পরের ম্যাচগুলো হচ্ছে যথাক্রমে ১৪ ফেব্রুয়ারি (প্রতিপক্ষ অস্ট্রেলিয়া), ১৭ ফেব্রুয়ারি (প্রতিপক্ষ নিউজিল্যান্ড) ও ২১ ফেব্রুয়ারি (প্রতিপক্ষ দক্ষিণ আফ্রিকা)।
এখন পর্যন্ত হওয়া সাত আসরের মধ্যে ৪টিতে খেলেছে বাংলাদেশ। প্রতিবারই প্রথম রাউন্ড থেকে বিদায় নিতে হয়েছে। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে মোট ১৭ ম্যাচ খেলে মাত্র ২টিতে জিতেছে বাংলাদেশ।
২০১৪ থেকে শুরু করে এটি বাংলাদেশের টানা পঞ্চম অংশগ্রহণ। নির্দিষ্ট সময়ে (৩০ নভেম্বর, ২০২১) র্যাঙ্কিংয়ের সেরা সাতে না থাকায় বাছাইপর্ব খেলতে হয়েছে বাংলাদেশকে। বাছাই থেকে বিশ্বকাপ টিকিট কেটেছে বাংলাদেশ ও আয়ারল্যান্ড।
এখন পর্যন্ত হওয়া সাত আসরের মধ্যে ৪টিতে খেলেছে বাংলাদেশ। প্রতিবারই প্রথম রাউন্ড থেকে বিদায় নিতে হয়েছে। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে মোট ১৭ ম্যাচ খেলে মাত্র ২টিতে জিতেছে বাংলাদেশ।
২০১৪ থেকে শুরু করে এটি বাংলাদেশের টানা পঞ্চম অংশগ্রহণ। নির্দিষ্ট সময়ে (৩০ নভেম্বর, ২০২১) র্যাঙ্কিংয়ের সেরা সাতে না থাকায় বাছাইপর্ব খেলতে হয়েছে বাংলাদেশকে। বাছাই থেকে বিশ্বকাপ টিকিট কেটেছে বাংলাদেশ ও আয়ারল্যান্ড।
বাবু/এমএ