নোয়াখালী জেলার কোম্পানীগঞ্জে অবৈধ ভাবে বালু উত্তোলনের ফলে ঝুঁকিতে সেতু এমন সংবাদ শিরোনামে নিউজ করায় সাংবাদিক দেলোয়ার হোসেন কে প্রাননাশের হুমকি, থানায় অভিযোগ।
উল্লেখ্য বিগত ০৬/০৪/২০২২ তারিখে সাপ্তাহিক নির্ভীক পত্রিকায় ও ঢাকা প্রতিদিন পত্রিকায় প্রকাশিত "ক্ষমতার দাপট দেখিয়ে নোয়াখালীর কোম্পানিগন্জে অবৈধ ভাবে বালু উত্তোলন করে হাতিয়ে নিচ্ছে কোটি কোটি টাকা। হুমকির মুখে নব-নিমিত ব্রিজ ও গ্রামীন সড়ক গুলো: প্রশাসন নিরব
এই শিরোনামে খবর প্রকাশের জেরে সাপ্তাহিক নির্ভীক পত্রিকার স্টাফ রির্পোটার দেলোয়ার হোসেনকে হামলা করে সন্ত্রাসীরা, এরপর মামলার শিকার হয়ে দেশ ত্যাগ করতে বাধ্য করে। ২২/০৫/২০২৩ জাতীয় দৈনিক মানবজমিন পত্রিকায় মুছাপুরে নদীতে চলছে অবৈধ বালু উত্তোলন" শিরোনামে আরেকটি খবর প্রকাশিত হলে প্রভাবশালী মহল ও প্রশাসন আরো ক্ষিপ্ত হয়ে উঠে যার ফলে সাংবাদিক দেলোয়ার হোসেনের পরিবারকে নানান ভাবে হুমকি দিতে থাকে, বিগত০৫/০৯/২০২৪ তারিখে বন্যার পানির প্রভাবে মুছাপুর ক্লোজার ও সুইচ গেইট নদী গর্ভে বিলীন হয়ে যায়। নব নির্মিত ব্রীজটির নিচ থেকে বালু সরে ফাটল সৃষ্টি হয়েছে।
ব্রিজটির নিচ থেকে বালু সরে ফাটল সৃষ্টি হয়েছে। পলে কোম্পানি গন্জ-সোনাগাজীর সাথে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। ২০ হাজার পরিবার গৃহ হারানোর আতংকে। শত শত একর ফসলি জমি নদীতে মিশে গেছে। অসহায়, দরিদ্র মানুষ ভিটেমাটি হারিয়ে আজ দিশেহারা। সাধারন জনগন, পত্রিকায় প্রকাশিত প্রভাবশালী, প্রশাসনের বিরুদ্ধে মানববন্ধন, মিছিল করছে।
দোষীদের শাস্তি দাবি করেন। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে প্রভাবশালী মহলের ইন্ধনে অজ্ঞাতনামা ব্যাক্তির সাংবাদিক দেলোয়ার হোসেনের পরিবারের ব্যাক্তিগত মুঠোফোনে কল করে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করে, সাংবাদিক দেলোয়ার হোসেন কে পেলে হত্যা এবং তার অবুঝ কন্যা সন্তানদের গুমের হুমকি দিয়ে ফোন রেখে দেয়।
এবিষয়ে বর্তমানে দেশের অবস্থানরত সাংবাদিক দেলোয়ার হোসেন জানান, যাদের বিরুদ্ধে প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়েছে তারা এখন আরো বেশি আগ্রাসী হয়ে গেছে, যেহেতু বালু উত্তোলনের কারনে সুইচগেইট, মুছাপুর ক্লোজার ভেঙ্গে গেছে এবং কোম্পানিগঞ্জ - সোনাগাজী ব্রিজ ফাটল সৃষ্টি হয়েছে, ক্ষতিগ্রস্হ, সাধারণ জনগন যাদের নামে পত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছে তাদের বিরুদ্ধে নিরপেক্ষ তদন্তের মাধ্যমে শাস্তি দাবি করেছে।
এতে তারা ক্ষিপ্ত হয়ে তাকে তার পরিবারকে হত্যা, গুমের হুমকি প্রদান করছে। সাংবাদিক দেলোয়ার হোসেন তার পরিবারের নিরাপত্তা ব্যবস্থা এবং তদন্তের মাধ্যমে অপরাধীদের,দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করেন।