বক্তব্যে তিনি বলেন, ভুটান বাংলাদেশের চিরন্তন বন্ধু এবং দুই দেশের সম্পর্ক সাংস্কৃতিক সাদৃশ্য, পারস্পরিক সম্মান ও আস্থার ওপর প্রতিষ্ঠিত। একই দিনে অনুষ্ঠিত দ্বিপক্ষীয় বৈঠকে বাণিজ্য, জ্বালানি, শিক্ষা, পর্যটন ও কানেক্টিভিটি বৃদ্ধি নিয়ে আলোচনা হয়।
ভুটানের প্রধানমন্ত্রী তোবগে বাংলাদেশের উষ্ণ আতিথেয়তার প্রশংসা করেন এবং ড. ইউনূসের উন্নয়ন ভাবনার প্রশংসা করে দুই দেশের ভবিষ্যৎ অংশীদারিত্ব আরও শক্তিশালী করার প্রত্যাশা ব্যক্ত করেন।
নৈশভোজ মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে শেষ হয়।