খুলনা-২ আসনের সংসদ সদস্য সেখ সালাহউদ্দিন জুয়েল বলেছেন, বিগত সময়ে খুলনা সন্ত্রাসীদের অভয় আশ্রম হিসেবে পরিচিত ছিল। বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় এসে তা কঠোর হাতে দমন করেছে।
সাংবাদিকদের সাথে নিয়ে ভবিষ্যতে আরো কঠোরভাবে দূর্নীতি, মাদক ও সন্ত্রাস দমন করা হবে। এ বিষয়ে কাউকে কোন রকম ছাড় দেয়া হবে না। অতীতে খুলনায় অনেক গুণী সাংবাদিকদের সন্ত্রাসীদের হাতে জীবন দিতে হয়ে। আওয়ামী লীগ সরকার সাংবাদিক বান্ধব। আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় থাকলে সাংবাদিকরা স্বাধীন ও নিরাপদে কাজ করে। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বর্তমান সরকার করোনাকালীন সময়েও সাংবাদিকদের প্রতি সহায়তার হাত বাড়িয়ে দিয়েছিলেন। ভবিষ্যতেও এর ধারাবাহিকতা অব্যাহত থাকবে।
সোমবার রাতে খুলনা প্রেসক্লাবের শহীদ শেখ আবু নাসের ব্যাংকুয়েট হলে খুলনায় কর্মরত সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন।
খুলনা প্রেসক্লাবের সভাপতি এসএম নজরুল ইসলামের সভাপতিত্বে সভায় বক্তৃতা করেন জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব শেখ হারুনুর রশীদ, খুলনা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি ও খুলনা-২ আসনের আওয়ামী লীগ নির্বাচন পরিচালনা কমিটির আহ্বায়ক কাজি আমিনুল হক, স্বাধীনতা সাংবাদিক ফোরামের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মকবুল হোসেন মিন্টু। খুলনা প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মামুন রেজার পরিচালনায় এসময়ে উপস্থিত ছিলেন সাংবাদিক নেতা মনিরুল হুদা, আবু হাসান, এস এম জাহিদ হোসেন, মোঃ ফারুক আহমেদ, মোঃ মুন্সি মাহবুব আলম সোহাগ, এস এম সাহিদ হোসেন, মো. তরিকুল ইসলাম, আসিফ কবীর, আহমেদ আলী, আওয়ামী লীগ নেতা মো. তরিকুল আলম খান, কাজী জাহিদ হোসেন, গৌতম লস্কর, কাউন্সিলর ইমাম হাসান চৌধুরী ময়না, সাংবাদিক নেতা সাহেব আলী, অমিয় কান্তি পাল, মল্লিক শুধাংসু, হাসান মোল্লা, মোজাম্মেল হক হাওলাদার, শাহ আলম, আসাদুজ্জামান রিয়াজ, মোঃ হুমায়ুন কবির, সুনীল দাস, কামাল হোসেন, মাহবুবুর রহমান মুন্না, তৌহিদুল ইসলাম তুহিন, সামছুজ্জামান শাহীন, সায়েদুজ্জামান সম্রাট সহ খুলনা কর্মরত সাংবাদিক নেতা ও কর্মরত সাংবাদিকরা।